১৩ বছরে চিকিৎসকের সংখ্যা ৮ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের চিকিৎসা খাতে অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে। গত ১৩ বছরে সারা দেশে চিকিৎসকের সংখ্যা আট গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মহামারি করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বাংলাদেশের সাফল্য সারা বিশ্বের প্রশংসা কুড়িয়েছে।

মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) রাজধানীর এক হোটেলে বাংলাদেশ একাডেমি অব ডার্মাটোলজির উদ্যোগে তৃণমূল পর্যায়ে সাধারণ মানুষের চর্মরোগ চিকিৎসায় গুরুত্বারোপ বিষয়ক কর্মশালায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন-বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ একাডেমি অব ডার্মাটোলজি-বিএডির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার ও বিএডি’র সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ভূইয়া প্রমুখ।

মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী বলেন, মানসম্মত চিকিৎসার কারণে দেশে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকানো সম্ভব হয়েছে। আমাদের চিকিৎসকরা এ বিষয়ে বিদেশ থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। চিকিৎসা সেবা আধুনিক করতে সরকার অধিকতর গবেষণাকে উৎসাহিত করে। বিশ্ব দরবারে আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি ও জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিকের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়ে মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে ৩০০ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। এসব স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাধ্যমে উন্নত ও আধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা সেবা পৌঁছাতে কমিউনিটি ক্লিনিকের ব্যবস্থা করা হয়েছে।