| |
               

মূল পাতা রাজনীতি দেশের অগ্রগতি থামাতে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে : নৌ প্রতিমন্ত্রী


দেশের অগ্রগতি থামাতে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে : নৌ প্রতিমন্ত্রী


রহমত ডেস্ক     08 January, 2022     06:49 PM    


নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বলেছেন, দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি থামাতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংসকারী এবং এতিমের টাকা আত্মসাৎকারীরা উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে সহ্য করতে না পেরে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই যুদ্ধ শুধু জাতীয় পর্যায়ের নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ের যুদ্ধ।

আজ (৮ জানুয়ারি) শনিবার রাজধানীর হাজারীবাগ থানার বিভিন্ন স্থানে ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনের পক্ষ থেকে আর্তমানবতার সেবায় শীতবস্ত্র বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএ-এর প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন আহম্মেদ প্রমুখ।

নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে আলোকিত পথে নিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তিনি আর্তমানবতার সেবায় কাজ করছেন। তাঁর এ সেবার জন্য তিনি শুধু দেশে নন-পৃথিবীর বিভিন্ন জার্ণালে ‘মানবতার জননী’ উপাধি পেয়েছেন। আমরা সেটা ধরে রাখতে চাই। প্রধানমন্ত্রী বাংলার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে বিশাল সম্ভাবনার জায়গায় নিয়ে গেছেন। বাংলাদেশ এখন আর বিদেশ থেকে সাহায্য নেয়ার দেশ নয়, বাংলাদেশ এখন সাহায্য দেয়।

তিনি আরো বলেন, শ্রীলংকাকে বাংলাদেশ সাহায্য দিয়েছে। সুদানকে অর্থ মঞ্জুরী দিয়েছে। এ মঞ্জুরীর টাকা ফেরত নেওয়া হবে নাা। এসব সংবাদ আমাদের আনন্দ দেয়। ১৬ কোটি মানুষ আনন্দিত হয়। বিশ্বসভায় প্রধানমন্ত্রী যখন প্রশংসিত হন, তখন বাংলার মানুষ আনন্দিত হয়। ১৬ কোটি মানুষের দেশ এখন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও চিকিৎসায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। উন্নয়নের ফলে গত ১২ বছরে সমগ্র দেশের চেহারা পাল্টে গেছে। আগে এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরির জন্য বিদেশীদের কাছে ধর্ণা দিতে হতো, এখন ৬ কিলোমাটারের পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়ন আমরা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদেরকে স্থল সীমানা, সমুদ্র সীমানা দিয়েছেন। তিনি উন্নয়নের ডেল্টা প্লান দিয়েছেন। তিনি মধ্যম আয়ের দেশ দিয়েছেন। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে পৌছতে কাজ করে যাচ্ছেন।