| |
               

মূল পাতা জাতীয় ফাইভ-জি পরে, আগে ফোর-জি সেবা নিশ্চিত করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী


ফাইভ-জি পরে, আগে ফোর-জি সেবা নিশ্চিত করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী


রহমত ডেস্ক     02 August, 2022     03:03 PM    


ফাইভ-জি পরে, আগে ফোর-জি সেবা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, টেলিটকের ফাইভ-জি প্রকল্প এখনই দরকার নেই, আগে দেশের সব জায়গায় মোবাইল ফোনের ফোর-জি সেবা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

মঙ্গলবার (২ আগস্ট) সকালে একনেক সভায় তিনি এ কথা বলেন। এদিন সকালে একনেক চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি এ সভায় যোগ দেন। তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মোট ৭টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচ হবে ২ হাজার ৭ কোটি টাকা।

ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ফাইভ-জি প্রযুক্তি চালু করতে যাচ্ছে টেলিটক। প্রকল্পটি ২৩৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন করতে চায় টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রকল্পের ৮০ শতাংশ ইক্যুইপমেন্ট বিদেশ থেকে ডলার দিয়ে কিনতে হবে।

একনেক সভায় প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। তবে ব্যয় সংকোচনের জন্য প্রকল্পটি একনেক সভায় অনুমোদন না দিয়ে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে।

সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, আজ অনুমোদন পাওয়া সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হবে দুই হাজার ৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এরমধ্যে সরকারি অর্থায়ন থেকে এক হাজার ৮৩১ কোটি ৪০ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন থেকে ৫৩ কোটি ৪১ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক সাহায্য থেকে আসবে ১২২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।

অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলো হলো-

‘কক্সবাজার জেলার বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে নিরাপত্তা উন্নত করতে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায় নাফ নদী বরাবর পোল্ডারগুলোর (৬৭/এ, ৬৭, ৬৭/বি এবং ৬৮) পুনর্বাসন (১ম সংশোধিত)’; ‘বিনা’র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ’; ‘নির্বাচিত পৌরসভা এবং সিটি কর্পোরেশনগুলোর জন্য বেলারুশ থেকে যন্ত্রপাতি এবং সরঞ্জাম সংগ্রহ’।

আরও রয়েছে- ‘উত্তরা লেক উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)’; ‘ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় টেলিটকের নেটওয়ার্কে বাণিজ্যিকভাবে ৫-জি প্রযুক্তি চালুকরণ’; ‘ময়মনসিংহ বিভাগের বিভাগীয় সদর দপ্তর স্থাপনের লক্ষ্যে প্রস্তাবিত ভূমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ প্রদান ও পুনর্বাসন’; ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র সম্প্রসারণ ও আধুনিকীকরণ’; ‘কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, রাজশাহী (১ম সংশোধিত)’।