প্রবাস ডেস্ক 13 July, 2024 12:17 PM
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন কুয়েত শাখার নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আল্লাহভীরু লোকের নেতৃত্বে তাকওয়াভিত্তিক রাষ্ট্র কায়েম হলে দেশে কোনো দুর্নীতি-দুঃশাসন, অন্যায়-অপরাধ থাকবে না। আর এই জন্য প্রয়োজন তাকওয়াবান মানুষ গঠন করা। তাকওয়া হচ্ছে ফরজ-ওয়াজিবগুলো যথাযত ভাবে পালন করা। শিরিক ও হারামকে কঠোরভাবে পরিহার করা। যে সকল কাজে আল্লাহর হক, বান্দার হক এবং রাষ্ট্রীয় হক-সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সেগুলোকে বর্জন করা। জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহকে ভয় করে কাজ করাই হলো তাকওয়া। খোদাভীতি, পরহেজগারী এবং সংযমের নামই তাকওয়া। তাকওয়া অর্জন করতে হলে কুরআন সুন্নাহকে মেনে চলতে হবে। রাসুল সা: আদর্শের অনুকরণ করতে হবে। হযরত হাফেজ্জী হুজুর রহ. তাকওয়াবান মানুষ দিয়ে তাকওয়া ভিত্তিক রাষ্ট্র পরিচালনার জন্যেই খেলাফত পদ্ধতির শাসন প্রতিষ্ঠার ডাক দিয়েছিলেন। কোরআন সুন্নাহর আলোকে খোলাফায়ে রাশেদার অনুকরণে খেলাফত পদ্ধতির শাসনেই মানবতার মুক্তি আসতে পারে।
শুক্রবার (১২ জুলাই) বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন কুয়েত শাখার উদ্যোগে আয়োজিত মাসিক ইজতেমায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
কুয়েত শাখার আমির মাওলানা গোলাম মাওলা আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইজতেমায় বক্তব্য রাখেন খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা রশিদ আহমদ, মাওলানা কারী হুসাইন আহমেদ, জনাব আবুল হোসেন ফারুক, মাওলানা খালেদ সাইফি, মোহাম্মদ আলী হুমায়ুন, মোঃ ইব্রাহিম, জহিরুল ইসলাম ও শহিদুল ইসলাম প্রমূখ