| |
               

মূল পাতা রাজনীতি দেশে আমদানিনির্ভর পণ্যের দাম বেড়েছে : তথ্যমন্ত্রী


দেশে আমদানিনির্ভর পণ্যের দাম বেড়েছে : তথ্যমন্ত্রী


রহমত ডেস্ক     03 April, 2022     07:31 PM    


বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, করোনা এবং ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইউরোপ, আমেরিকাসহ সমগ্র পৃথিবীতে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। ইউরোপে খাদ্য ও ভোগ্যপণ্যের দাম গত কয়েকদশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। আমাদের দেশেও আমদানিনির্ভর পণ্যের দাম বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্বল্প আয়ের এক কোটি পরিবারকে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ড দিয়েছেন। এর বাইরেও শহরে ট্রাকে করে স্বল্প মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। এতে বাজারেও প্রভাব পড়েছে। যে পণ্যগুলোর মূল্য বেড়ে গিয়েছিলো সেগুলো আস্তেআস্তে কমে এসেছে। তেল, পেঁয়াজসহ অন্যান্য পণ্যের মূল্যও কমেছে।

আজ (৩ এপ্রিল) রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের নিয়মিত বৈঠকের শুরুতে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। উপস্থিত তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো: মকবুল হোসেন, বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদসহ ট্রাস্টের সদস্যবৃন্দ এবং সাংবাদিকদের সাথে রমজানের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন হাছান মাহমুদ।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, মোর্চা করে লাভ নেই, আওয়ামী লীগকেই ভোট দেবে জনগণ। এই ধরণের মোর্চা তারা ২০১৮ সালের আগেও করেছিলো। বাম-ডান, অতিবাম-অতিডান-তালেবান সবাইকে নিয়ে তারা মোর্চা করেছিলো, নির্বাচনেও অংশ নিয়েছিলো। সেই মোর্চার মাধ্যমে ফলাফল মাত্র ৫টি আসন। এবারও তারা মোর্চা করার চেষ্টা করছে, প্রেসিডেন্ট আছে তো সেক্রেটারি নাই, দুইজন নিয়ে দল। সেগুলো নিয়ে তারা মোর্চা করার চেষ্টা করছে। তারা চেষ্টার মধ্যে থাকতে পারে তবে এই চেষ্টায় কোনো লাভ হবে না। বিএনপি আসলে কোনো ইস্যু পাচ্ছে না তো, খড়কুঁটো আঁকড়ে ধরে তারা তাদের রাজনীতিটাকে টিকিয়ে রাখতে চায়, যারা পুরুষ হয়ে বোরকা পরে হাইকোর্টে গিয়ে জামিন চায়, তারা যখন সরকার পতনের আন্দোলনের কথা বলে তখন মানুষও হাসে, বানরও হাসে। তাদের এই খালি কলসি বেশি বাজার মতো কথা আমরা বহুদিন ধরে শুনে আসছি। পতনের আন্দোলন তো ২০০৯ সাল থেকেই শুরু করেছে তারা, এরপর জনগণ আরো দু’বার ভোট দিয়ে আমাদেরকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে এবং তাদের এই হুমকি-ধামকির মধ্যেও আগামী নির্বাচনে জনগণ আমাদেরকে ধস নামানো বিজয়ের মাধ্যমে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেবে, সেটি আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।