| |
               

মূল পাতা জাতীয় পাবলিক পরীক্ষায় ধর্মশিক্ষা বাতিলের প্রস্তাব প্রত্যাহার করতে হবে : অধ্যক্ষ ইউনুছ


পাবলিক পরীক্ষায় ধর্মশিক্ষা বাতিলের প্রস্তাব প্রত্যাহার করতে হবে : অধ্যক্ষ ইউনুছ


রহমত ডেস্ক     15 January, 2022     11:01 AM    


ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, ২০২৩ সালে পাবলিক পরীক্ষায় ধর্মশিক্ষা বাতিলের প্রস্তাব প্রত্যাহার করতে হবে। শিক্ষার সর্বস্তরে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা সময়ের অনিবার্য দাবিতে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার অভাবে মানুষের মনুষ্যত্ববোধ হারিয়ে যাচ্ছে। অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ছে। বিশেষ করে শিক্ষার সর্বস্তরে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা না থাকায় তরুণ প্রজন্ম বেপরোয়া হয়ে উঠছে। আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে শিক্ষার সর্বস্তরে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে । 

তিনি বলেন, এমপিওভুক্ত ও নন-এমপিওভুক্ত মাদরাসা ও স্কুলের মধ্যে বিরাজমান বৈষম্য দূরীকরণে শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ করতে হবে। সেইসাথে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিবন্ধিত শিক্ষকদের নিয়োগপ্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে।

গতকাল বিকেলে পুরানা পল্টনে আইএবি মিলনায়তনে জাতীয় শিক্ষক ফোরাম ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত নগর শিক্ষক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

 সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহ-সভাপতি মাওলানা এ বি এম জাকারিয়া, ইসলামী শিক্ষা উন্নয়ন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক নাসির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব মু. হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন মুফতি মহিউদ্দিন আকবার আলী, প্রভাষক ইসমাঈল, মু. আবু সাঈদসহ নেতৃবৃন্দ।

সম্মেলন শেষে মুফতি মহিউদ্দিন আকবার আলীকে সভাপতি, ড. মাসুম বিল্লাহকে সিনিয়র সহসভাপতি, প্রভাষক ইসমাঈলকে সহসভাপতি এবং মু. আবু সাঈদকে সাধারণ সম্পাদক করে ২৫ সদস্যবিশিষ্ট ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয় শিক্ষক ফোরাম কমিটি গঠন করা হয়।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক নাসির উদ্দিন খান বলেন, এমপিওভুক্ত ও নন-এমপিওভুক্ত মাদরাসা ও স্কুলের মধ্যে বিরাজমান বৈষম্য দূরীকরণে শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ করতে হবে। সেইসাথে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিবন্ধিত শিক্ষকদের নিয়োগপ্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।