রহমত নিউজ 16 October, 2023 10:15 AM
সরকার বেসামাল হয়ে পড়েছে। তারা বিভিন্ন স্থানে বাম জোট ও শরিক দলগুলোর সভা-সমাবেশ, মিছিলে হামলা করছে। তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আড়াল করতে সরকার নানা ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। সংবিধান পরিবর্তন করে তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন ছাড়া সরকারের কোনো বিকল্প পথ নেই। এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হতে দেবে না জনগণ। নেত্রকোনায় পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা–কর্মীরা সিপিবির সভাপতি কমরেড মোহাম্মদ শাহ আলম, চিকিৎসক দিবালোক সিংহসহ দলটির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। হামলা করে অতীতের স্বৈরাচারী সরকারের মতো এ সরকারও ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না। দেশের মানুষ সরকারের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। এদিকে দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য সামাল দিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।
রবিবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে নেত্রকোনায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) জনসভায় হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে নেতারা এসব কথা বলেন। প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য দেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির, সিপিবির সহকারী সাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ, বাসদ নেতা নিখিল দাস, বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা মানস নন্দী, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির শহীদুল ইসলাম সবুজ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী, সিপিবির সদস্য প্রকৌশলী নিমাই গাঙ্গুলী প্রমুখ।