| |
               

মূল পাতা সারাদেশ মহানগর আগামী মৌসুমে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না : ডিএসসিসি মেয়র


আগামী মৌসুমে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না : ডিএসসিসি মেয়র


রহমত নিউজ ডেস্ক     14 June, 2023     03:44 PM    


ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকার জলাবদ্ধতা ৭০ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। কিছু কিছু বিচ্ছিন্ন জায়গা ছাড়া এখন আর জলমগ্নতা নেই। যেসব কাজ চলমান রয়েছে সেগুলো শেষ হলে আগামী মৌসুমে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না। ২০২০ সালেও একটু বৃষ্টি হলে শহর প্লাবিত হয়ে যেতো। মনে হতো বন্যা হয়ে গেছে। সেখান থেকে আমরা জলাবদ্ধতা ১০ শতাংশে নামিয়ে নিয়ে এসেছি।

বুধবার (১৪ জুন) রাজধানীর বংশাল এলাকার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের সামসাবাদ খেলার মাঠ উদ্বোধন শেষে তিনি একথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি মো. সেলিম, ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, ৪ নম্বর অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতাহার মিয়া, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. খায়রুল বাকের, অঞ্চল-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ প্রমুখ।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় খাল ও নর্দমা সিটি কর্পোরেশনে হস্তান্তরের পর নেওয়া কার্যক্রমের ফলে জলমগ্ন পরিস্থিতির উন্নতি ঘটেছে, বর্ষা মৌসুমে আমাদের বড় দুশ্চিন্তা অবশ্যই জলমগ্নতা এবং জলাবদ্ধতা। তবে আমরা যখন ২০২০ সালে দায়িত্ব নেই তখন খাল, নর্দমাগুলো আমাদের দায়িত্বে ছিল না। তখন অল্প বৃষ্টিতেই ঢাকা শহরের ৭০ শতাংশ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যেত, প্লাবিত হয়ে যেত। মনে হতো যেন বন্যা হয়ে গেছে। আমরা যখন সোচ্চার হয়েছি, তখন আমাদের প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রীর নেতৃত্বে খাল এবং নর্দমাগুলো আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর আমরা ১৩৬টা স্থান নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন করেছি। যার ফলে জলাবদ্ধতা ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। আমাদের লক্ষ্য একটি উন্নত রাজধানী। উন্নত ঢাকা গড়তে ওয়ার্ডভিত্তিক পর্যাপ্ত খেলার মাঠ, উদ্যানের ব্যবস্থা করা, উন্মুক্ত জায়গার ব্যবস্থা করা। যেখানে ছেলে-মেয়েরা খেলতে পারবে, মুরব্বিরা হাঁটতে পারবে এবং একটু নির্মল বাতাস উপভোগ করতে পারবে, একটু সবুজায়ন থাকবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কার্যক্রম পুরোদমে চলছে।


এই এলাকার অন্যান্য সংবাদ দেখতে ক্লিক করুন: ঢাকা