রহমত ডেস্ক 08 January, 2022 05:25 PM
পঞ্চম ধাপে রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার ১০ ইউনিয়ন পরিষদে ৪৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে ১৩ জন পেয়েছেন ৬ থেকে ৪৩ ভোট। তাদের মধ্যে কসবামাজাইল ইউপিতে মোটরসাইকেল প্রতীকে সাইদ আহমেদ পেয়েছেন ১৬ ভোট এবং চশমা প্রতীকে জাকিরুল ইসলাম ৬ ভোট পেয়েছেন। এসব চেয়ারম্যান প্রার্থীদের নিয়ে এলাকায় নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
কলিমহর ইউনিয়নে সাজ্জাদ হোসেন টেলিফোন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ ভোট এবং চশমা প্রতীক নিয়ে বিপ্লব কুমার বিশ্বাস পেয়েছেন ২০ ভোট। সরিষা ইউনিয়নে আসাদুজ্জামান রতন মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪০ ভোট। পাট্টা ইউনিয়নে জেসমিন খান রজনীগন্ধা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭ ভোট। মৌরাট ইউনিয়নে মোহাম্মদ আলী সরদার চশামা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৫ ভোট।
মাছপাড়া ইউনিয়নে কমলেশ চন্দ্র দাস চশমা প্রতীক নিয়ে ২৩ ভোটপেয়েছেন। যশাই ইউনিয়নে জাকের পার্টি মনোনীত প্রার্থী মামুন গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে ২২ ভোট পেয়েছেন, খোন্দকার তোফাজ্জল হোসেন চশমা প্রতীক নিয়ে ২০ ভোট পেয়েছেন এবং ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হাকিম খান ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ১১ ভোট পেয়েছেন।বাহাদুরপুর ইউনিয়নে জাসদ মনোনীত প্রার্থী মুরাদ মশাল প্রতীক নিয়ে ৪৩ ভোট পেয়েছেন এবং হাবাসপুর ইউনিয়নে জাকারিয়া ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ১৪ ভোট পেয়েছেন।
পাংশা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল আলীম বলেন, নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার ও নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার সব নাগরিকেরই সমান। যেসব চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে মোট কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগও পাইনি নির্বাচনের বিধিমতে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে।