| |
               

মূল পাতা রাজনীতি বিদেশী প্রভুদের সুতার টানে নাচে বিএনপি : ওবায়দুল কাদের


ফাইল ছবি

বিদেশী প্রভুদের সুতার টানে নাচে বিএনপি : ওবায়দুল কাদের


রহমত নিউজ ডেস্ক     11 April, 2023     07:20 PM    


বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশে বিদেশী প্রভুদের সুতার টানে নাচে বিএনপি, দালালেরা নাচে। বিএনপি কোথায় পেল এত টাকা? নির্বাচনকে বানাচাল করতে, শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায় তারা। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটাতে বিদেশী প্রভুরা সুতার টান ছাড়ে। 

আজ (১০ এপ্রিল) মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।  পরে দুস্থদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরণ করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০০১ সালের পক্ষপাতমূলক তত্ত্বাবধায়ক আর এদেশে ফিরে আসবে না। বিএনপি যতই কান্নাকাটি, চিৎকার-চেঁচামেচি করুক তত্ত্বাবধায়ক আর ফিরবে না। সংবিধান অনুয়ায়ী নির্বাচন হবে। মির্জা ফখরুল ইসলাম একজন পুতুল। তারেক জিয়ার ধমকেই টিকে না। সে আবার আওয়ামী লীগকে ভয় দেখায়। হঠাৎ শুনি হাসপাতালে ভর্তি। রোদের জন্য নয়, তারেকের হুমকি খেয়ে হাসপাতালে যায়। বিএনপি নামক দলটা অন্দোলন করছে অনেক। আন্দোলনের গতি আছে? গরুর হাটে জখম হয়ে গেছে। আমরা সতর্ক আছি, সজাগ আছি। বিএনপি কী চায় আমরা জানি। তারা এখন চোরাগোপ্তা পথে সরকার হটাতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ এত কষ্টের মাঝেও জানে শেখ হাসিনা একজন সৎ প্রধানমন্ত্রী। তাকে হটানোর প্রয়োজন জনগণের নেই। আছে বিএনপি আর তাদের বিদেশী প্রভুদের।

তিনি আরো বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো নির্বাচন মেনে নেননি। ভোট চুরির অভিযোগ এনেছেন। তিনি প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে এখনো মানেন না। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে দুইজন কৃষ্ণাঙ্গ আইনপ্রণেতার সদস্যপদ বতিল করা হয়েছে, অথচ একই অপরাধে একজন শ্বেতাঙ্গকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। সাদা-কালোয় পার্থক্য আছে। এ হচ্ছে আমেরিকার গণতন্ত্র। তাদের নিজের দেশের গণতন্ত্রের এমন অবস্থা। সে আবার আমাদের গণতন্ত্রের কি ছবক দিবে। নালিশ দিতে দিতে মির্জা ফখরুলের এমন অবস্থা হয়েছে যে, এখন তারা নাকি জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যাবে। এসব হুমকি ধামকি দিয়ে কোন লাভ হবে না।