| |
               

মূল পাতা জাতীয় নির্বাচন কমিশন ৩ দিনে ইভিএম দেখবে ৩৯ রাজনৈতিক দল


৩ দিনে ইভিএম দেখবে ৩৯ রাজনৈতিক দল


রহমত ডেস্ক     16 June, 2022     12:24 PM    


নিবন্ধিত ৩৯টি রাজনৈতিক দলকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএম যাচাইয়ের সুযোগ দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন-ইসি। তিন দিনে দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানাবে ইসি।

ইসির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, আগামী ১৯ জুন থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এরইমধ্যে দলগুলোর সাধারণ সম্পাদককে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে দলগুলো চার সদস্যের কারিগরি টিম/প্রতিনিধি পাঠাতে পারবে। আগামী ১৯, ২১ ও ২৬ জুন প্রতিদিন ১৩টি করে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। এক্ষেত্রে তিন দিনে ৩৯টি দলকে এ সুযোগ দেবে ইসি।

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করতে চায় নির্বাচন কমিশন। সে লক্ষ্যে ইভিএম নিয়ে এরইমধ্যে দেশ সেরা প্রযুক্তিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করে মতামত নিয়েছে ইসি। ইসির হাতে বর্তমানে ১ লাখ ৫৪ হাজার ইভিএম রয়েছে, যা দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ আসনে ভোট করা যাবে। ৩০০ আসনে এই ভোটযন্ত্র ব্যবহার করতে হলে আরো তিন লাখের মতো মেশিনের প্রয়োজন।

১৯ জুন যারা আমন্ত্রণ পেয়েছে : জাতীয় পার্টি, জাতীয় পার্টি-জেপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি, জাকের পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন এনডিএম ও বাংলাদেশ কংগ্রেস।

২১ জুন যারা আমন্ত্রণ পেয়েছে : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল।

২৬ জুন যারা আমন্ত্রণ পেয়েছে : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল-এমএল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি- এলডিপি, গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল- বাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট।