| |
               

মূল পাতা রাজনীতি জীবনমান উন্নয়নে 'আলাদীনের চেরাগ' শেখ হাসিনা : নৌ প্রতিমন্ত্রী


ফাইল ছবি

জীবনমান উন্নয়নে 'আলাদীনের চেরাগ' শেখ হাসিনা : নৌ প্রতিমন্ত্রী


রহমত ডেস্ক     01 June, 2022     10:50 PM    


জীবনমান উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে 'আলাদীনের চেরাগ'বলে উল্লেখ করেছে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, এক সময় বাংলার মানুষের খাদ্যের নিরাপত্তা ছিল না। পুষ্টিতো পরের কথা। 'আলাদিনের আশ্চর্য চেরাগের' মতো এখন আমাদের জীবনমানের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। এ 'আলাদীনের আশ্চর্য চেরাগ' হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (১ জুন) দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জে আবদুর রউফ চৌধুরী অডিটরিয়ামে "ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে স্বাভাবিক প্রসব সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অবহিতকরণ" কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি) নির্ধারিত সময়ের আগেই অর্জন করেছে। এসডিজি পালনের মাধ্যমেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এসডিজি'র অনেক বিষয়ে বাংলাদেশের অগ্রগতি আছে। এক্ষেত্রে পৃথিবীর পাঁচটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান।


তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে দিনবদলের সনদ ঘোষণা করেছিলেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হবে তার একটি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা দিয়েছিলেন।জনগণের সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বার সরকারের দায়িত্বে রয়েছে।তিনবারের প্রধানমন্ত্রী থাকার কারণে ২০২১ সালের আগেই প্রেক্ষিত পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা বাংলাদেশে ছিল না। বার বারই দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি করা হতো এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি করে দেশে একটি অরাজনৈতিক পক্ষ দেশ পরিচালনা করত। ৭৫এ বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর দেখেছি দেশ কখনো সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় চলেনি। এরমধ্যে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা করেছি এবং পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশে অরাজনৈতিক সরকার যেন না হয়; এ ধরনের সাহস যেন কেউ না করে; করলে কি ধরনের ব্যবস্থা-সংবিধানে তা উল্লেখ রয়েছে।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশে আইনের শাসন ছিল না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনি ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। অপরাধ করে ৪০ বছর যারা ধাপিয়ে বেড়িয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। এ জিনিসটি এখন বাংলার মানুষের বিশ্বাস হয় যে, অপরাধ করে পার পাওয়া যাবে না।